জিনদের নিয়ে কিছু কথা
জিনরা বাস করে কোহেকাফ নগরে নানুর মুখে শোনা কাহিনী। মুসলমান হিসাবে জিনদের অস্তিত্বে অবশ্যই বিশ্বাসী।জিনদের গল্প বলার সময় নানুর মুখের চাহনী, বাচনভঙ্গীর যে থমথমে শীতল স্পর্শ দেখতাম তা মনে পড়লে এখনও ভয়ংকর মনে হয়।
জিনরা বাস করে কোহেকাফ নগরে নানুর মুখে শোনা কাহিনী। মুসলমান হিসাবে জিনদের অস্তিত্বে অবশ্যই বিশ্বাসী।জিনদের গল্প বলার সময় নানুর মুখের চাহনী, বাচনভঙ্গীর যে থমথমে শীতল স্পর্শ দেখতাম তা মনে পড়লে এখনও ভয়ংকর মনে হয়।
প্রতিটি মেয়েরই সন্তান, সংসার, সমাজ সবার প্রতি দায়িত্ব পালন করতে করতে কখন যেন মনে হয়,অনেকটা সময় গড়িয়েছে। এখন একটু নিজেকে সময় দেওয়া দরকার। তখন ইচ্ছে থাকলেও বার্ধক্য উপনীত হওয়ায় শক্তি থাকে না। সময় বদলেছে, মেয়েদের উচিত সব সময় একটু করে নিজেকে সময় দেওয়ার। কেমন করে সময় দেওয়া :
আমাদের বেশির ভাগ স্বপ্নই পূরণ হয়না। তাও আমরা নতুন করে স্বপ্ন বুনি, নতুন করে বাঁচতে শিখি, নতুন করে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাই। স্বপ্নে আমরা অনেক কিছু করে ফেলতে পারি বিনা বাঁধায়। স্বপ্ন না থাকলে আমাদের জীবনটা হয়ে যেত স্থবির, গতিহীন, নিরানন্দ। নতুন করে স্বপ্ন দেখি বলে নতুন করে বাঁচতে শিখি।
ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্স ডিজাইনারের রয়েছে প্রচুর সম্ভাবনা। ডিজাইন ক্যাটাগরির মধ্যেই অনেক সাব ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে। এখানে কখনো কাজের অভাব হয় না। প্রচুর সাব ক্যাটাগরি থাকায় কাজের সুযোগ অগণিত। নিজেকে যেকোন একটা বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে পারলে আপনার জন্য রয়েছে এখানে অফুরন্ত সুযোগ। আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজাইনকে বেছে নিতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে হলে আগে নিজেকে স্কিল করে আসতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং ও স্কিল এই দুটো কথাই এক অপরের সাথে জড়িত। বারবারই বলছি ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে যেকোন একটা বিষয়ের উপর স্কিলড হতে হবে। স্কিলড হওয়া মানে দক্ষতা অর্জন করা। সেটা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই লাগবে।
কোন কোন দিক বিবেচনায় নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এ যাত্রা শুরু করবেন? গত পাঁচ পর্ব থেকে জেনে গেছেন ফ্রিল্যান্সিং কী, ফ্রিল্যান্সার কারা, তারা কি ধরণের কাজ করে, কোথায় করে, কিভাবে করে, কিভাবে আয় করে, এবং কিভাবে তাদের আয়ের টাকা উত্তোলন করে থাকে। সে ধারাবাহিকতায় আজ জানাব ফ্রিল্যান্সারদের কী কী সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে এবং সেই আলোকে কিছু দরকারী পরামর্শ।
গত পর্বে জেনেছি ফ্রিল্যান্সাররা যেখানে কাজ করেন বা কাজ পেয়ে থাকেন আর যেখানে ক্লায়েন্টরা কাজ দিয়ে থাকেন তাকে মার্কেটপ্লেস বলে। এবার জানবো ফ্রিল্যান্সারদের টাকা উত্তোলনের উপায়।
ফ্রিল্যান্সাররা কে কী কাজ করছেন, কোন ধরণের কাজ করছেন, কোন দেশের ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করছেন তার উপর নির্ভর করে থাকে তাদের আয় এবং কাজের সময়।
আমাদের যাদের জন্ম ৭০ দশকে বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের পর তারা অনেক ভাগ্যবান। তারা প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতি ও অনেক অনেক বিবর্তনের সাক্ষী। আমরা ভাগ্যবান কারণ যুদ্ধের ভয়াবহতা আমরা দেখতে পাইনি। যুদ্ধের কঠিন সময়গুলো পার করে স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে জন্মলাভ করেছি। আমরা জন্মেই জেনেছি আমরা বাংলাদেশী। আমরা পূর্ব পাকিস্তানী থেকে বাংলাদেশী হইনি। আমরা সরাসরি বাংলাদেশী হিসেবে নিজের পরিচয় নিয়ে এসেছি। সেজন্য গর্বিত।
নিজেকে ফ্রিল্যান্সিং পেশার জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তুলেছেন অর্থাৎ আপনি প্রস্তুত ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য। এবার আপনাকে কাজ পাওয়ার জন্য চেষ্টা করতে হবে। চলুন জেনে নেই ফ্রিল্যান্সারদের কাজের জায়গা এবং কাজগুলো কিভাবে, কোথায় পাওয়া যায় এবং কিভাবে করে থাকেন।